আসানসোল, ১১ জুলাই : বিয়ের জন্য পাত্রীপক্ষের কাছ থেকে ১৭০০ টাকা দাবি করেছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, নিজেদের কাছে এত টাকা না থাকায় সমস্যায় পড়ে গিয়েছিলেন। এদিকে টাকা না দিলে বিয়ে দেবে না বলে বেঁকে বসেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে হাজির পাত্রপক্ষ। লগ্ন বয়ে যেতে পারে এই আশঙ্কা তখন সবার মনে। পাত্র তাপস দাসের বাড়ি আসানসোলে। তাঁরই কোনও এক বন্ধু খবর দেন স্থানীয়দের। খবর পেয়ে চলে আসেন তাঁদের পরিচিত শাহ আলম নামে এক যুবক। আর তিনিই বাড়িয়ে দিলেন সাহায্যের হাত।
স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ দুপুরে আসানসোলের ঘাঘরবুড়ি মন্দিরে বিয়ের আসর বসেছিল। পাত্র-পাত্রী উভয় পক্ষই উপস্থিত। অভিযোগ, হঠাৎই বিয়ের জন্য অতিরিক্ত ১৭০০ টাকা চেয়ে বসে মন্দির কর্তৃপক্ষ। এদিকে এত টাকা না থাকায় সমস্যায় পড়েন পাত্রীপক্ষ। মন্দির কর্তৃপক্ষকে বারবার অনুনয়-বিনয় করেও কোনও লাভ হয়নি। এদিকে বিয়ের লগ্নও পেরিয়ে যাচ্ছে। এইসময় মুশকিল আসান হয়ে মন্দিরে হাজির হন আলম। ২০০০ টাকা দিয়ে চরম অপমানের হাত থেকে রক্ষা করেন পাত্রীপক্ষকে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ দুপুরে আসানসোলের ঘাঘরবুড়ি মন্দিরে বিয়ের আসর বসেছিল। পাত্র-পাত্রী উভয় পক্ষই উপস্থিত। অভিযোগ, হঠাৎই বিয়ের জন্য অতিরিক্ত ১৭০০ টাকা চেয়ে বসে মন্দির কর্তৃপক্ষ। এদিকে এত টাকা না থাকায় সমস্যায় পড়েন পাত্রীপক্ষ। মন্দির কর্তৃপক্ষকে বারবার অনুনয়-বিনয় করেও কোনও লাভ হয়নি। এদিকে বিয়ের লগ্নও পেরিয়ে যাচ্ছে। এইসময় মুশকিল আসান হয়ে মন্দিরে হাজির হন আলম। ২০০০ টাকা দিয়ে চরম অপমানের হাত থেকে রক্ষা করেন পাত্রীপক্ষকে।
আগন্তুক শাহ আলমের কথায়, কী জন্য বিয়ে হচ্ছে না, কে টাকা চাইছে , কেন চাইছে, এই সব পরের প্রশ্ন। একটা মেয়ে, সে নিশ্চয়ই কারোর বোন বা কারোর সন্তান। এটা কোনও সাহায্য নয়, শুধুই আশীর্বাদ। পাত্রীপক্ষের তখন চোখে জল। পাত্রী সুমনা দাসের কথায়, নিজের লোকও এভাবে এগিয়ে আসে না। ও মানুষ নয়, ভগবানের দূত।যদিও টাকা চাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। মন্দির কমিটির আধিকারিক রূপেশ সাউ বলেন, এমন কোনও ঘটনা তাঁদের জানা ছিল না। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
আটকে যাচ্ছিল হিন্দু বোনের বিয়ে, টাকা দিয়ে সাহায্য মুসলিম ভাইয়ের
Reviewed by Dhuliyan City
on
19:05
Rating:
Reviewed by Dhuliyan City
on
19:05
Rating:
No comments: